Summary
সেমি মাইক্রো বিশ্লেষণ পদ্ধতির সুবিধা:
- নমুনার পরিমাণ কম লাগাতে খরচ কম হয়।
- রাসায়নিক দ্রব্যের অপচয় ঘটে না।
- বর্জ্য কম উৎপন্ন হয়, ফলে পরিবেশ দূষণ হ্রাস পায়।
- বিশ্লেষণে সময় কম লাগে।
- যন্ত্রপাতির আকার ছোট হয়।
- উপাদান কম পরিমাণে ব্যবহারের ফলে শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা বিকারক সেলফ ও লকারের ব্যবস্থা করা যায়।
- কম ঝুঁকিপূর্ণ রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের সুবিধা, যেমন বিষাক্ত হাইড্রোজেন সালফাইডের পরিবর্তে থায়োঅ্যাসিটামাইড ব্যবহার করা হয়।
সেমি মাইক্রো বিশ্লেষণ পদ্ধতির সুবিধা কি?
সেমি মাইক্রো বিশ্লেষণ পদ্ধতির সুবিধাগুলি নিম্নরূপঃ
১. সেমি মাইক্রো বিশ্লেষণ পদ্ধতিতে নমুনার পরিমাণ কম লাগে। বিধায় খরচ কম হয়।
২. রাসায়নিক দ্রব্যের অপচয় ঘটে না।
৩. বর্জ কম উৎপন্ন হয় ফলে পরিবেশ দূষণ অনেকাংশে হ্রাস পায়।
৪. বিশ্লেষণে সময় কম লাগে।
৫. যন্ত্রপাতির আকার গুলো ছোট হয়।
৬. সেমি মাইক্রো পদ্ধতিকে অল্প পরিমাণ রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহৃত হয় বলে যন্ত্রপাতি আকারে ছোট হয়। ফলে প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য আলাদা বিকারক সেলফ ও লকারের ব্যবস্থা করা যায়।
৭. এ বিশ্লেষণ পদ্ধতিতে কম ঝুঁকিপূর্ণ রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করা যায়। যেমনঃ অজৈব লবণের গুণগত বিশ্লেষণ সরাসরি বিষাক্ত হাইড্রোজেন সালফাইড(H₂S) ব্যবহারের পরিবর্তে দ্রবণে থায়োঅ্যাসিটামাইড(CH₃-CS-NH₂) ব্যবহার করা হয়। এটি পানির সাথে বিক্রিয়া করে দ্রবণে H₂S উৎপন্ন করে। যা দ্রবণে থেকে যায়, ফলে পরিবেশ দূষিত হয় না।
CH₃-CS-NH₂+ H₂O ----> H₂S + CH₃-CO-NH₂
Read more